Bogura Nawab Palace| risastyle|

 মোহাম্মদ আলী প্রাসাদ

বগুড়া নবাব প্যালেস: একটি ঐতিহাসিক অধিকারের জীবনযাপনের অপূর্ব অভিজ্ঞতা! এখানে প্রাচীন নবাবী আস্তান, মার্বেল সুলতানি আকৃতি, এবং রোমান্টিক প্রস্তর সহ সৌন্দর্যবর্ধন করা হয়েছে। বৃষ্টির দিনে কোফি পিতে বা অসীম রমণ স্থলে হেমন্তের সুবর্ণ মুহূর্ত অভিজ্ঞ করুন। বগুড়ার ঐতিহাসিক আবাসে আপনার আসন্ন কাহিনী লেখা হতে চলবে!

 

মোহাম্মদ আলী প্রাসাদ জাদুঘরটি বাংলাদেশের বগুড়ায় অবস্থিত একটি জাদুঘর। এটি করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত এবং জাদুঘরটির সাথে সংলগ্ন একটি পার্কও রয়েছে, যা নবাব প্রাসাদের মধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। এটি মে 2016 সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল।

প্রতিষ্ঠানসমূহ 



বগুড়া শহরে অনেকগুলি ঐতিহাসিক ভবনের মধ্যে একটি অমূল্য সম্পত্তি, নবাব প্যালেস, অবস্থিত আছে। এই প্রাচীন ভবনটি প্রস্তুতির সময় নবাব পরিবারের বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হত। এখন এটি পরিচিত হয়েছে নবাব প্রাসাদ নামে।


এই ভবনটির উচ্চতম তলায় আটটি কক্ষ এবং নয়টি দরজা রয়েছে, সহজে পরিচিতি বাড়ানোর জন্য এবং তার নীচে ষোলটি কক্ষ এবং তেরোটি দরজা রয়েছে। ভবনটির চারপাশে অন্য দুটি একতলা ভবন রয়েছে, যেগুলি আরও চারটি কক্ষ এবং এগারোটি দরজা সহ। অধস্তন কর্মচারীদের জন্য আরও চারটি ভবনে নয়টি দরজা রয়েছে।


প্রাসাদের তিনটি ফটক রয়েছে, প্রথম গেটে একটি ঘড়ি এবং একটি সার্চলাইট রয়েছে, তৃতীয় গেটটি কাঠের তৈরি। পার্কে একাত্তরটি গাছ আছে, যা প্রাকৃতিক চমৎকার।


Bogura Nawab Palace| risastyle|



অবস্থান 

মোহাম্মদ আলী প্রাসাদ জাদুঘরটি বগুড়ার ঐতিহাসিক নবাব প্রাসাদের মধ্যে অবস্থিত। এটি সাতমাথা রোড জংশন হতে রাস্তার পূর্ব দিকে অবস্থিত, এবং নবাব বাড়ি রোড থেকে কোর্ট ভবনের দিকে মিলে যায়। জাদুঘরটি করতোয়া নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এবং তার দক্ষিণ পার্শ্বে কোর্ট কাচারী অবস্থিত।

ইতিহাস

নবাব মোহাম্মদ আলী প্রাসাদ জাদুঘর এবং বিনোদন পার্কের আদ্যকালে যাত্রা শুরু হয়েছিল মে 1998 সালে। এই মানবকল্যাণের প্রকল্পে, শিল্পী আমিনুল করিম দুলাল এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে এগিয়ে আসেন। সৈয়দ ওমর আলী চৌধুরীর উদ্যোগে শিল্পী আমিনুল ইসলাম দুলাল তার সৃজনশীলতার মাধ্যমে ইতিহাসের বস্ত্র ভাণ্ডার, নবাব প্যালেসকে সংরক্ষণ করে দর্শনীয় স্থানে পরিণত করার চেষ্টা করেন।


শিল্পী দুলালের সহযোগিতার সাথে সৈয়দ ওমরের কাজে অত্যন্ত কারগর অংশ রয়েছে, যা অতিথিদের আপ্যায়ন, বিলিয়ার্ড খেলা, পাঠকক্ষে বই সাজানো, জলসা কক্ষে জলসার দৃশ্য, এবং নায়েবের শ্রদ্ধা নিবেদনের মতো বিভিন্ন চমকপ্রদ দৃশ্যকে প্রাণবন্ত করতে হয়। এই উদ্যানে তৈরি হয়েছে বিখ্যাত ভাস্কর্য, যা ভালোবাসা এবং সংস্কৃতির মধ্যে এক সামঞ্জস্যপূর্ণ সাক্ষরিক অভিজ্ঞান সৃষ্টি করে।





"মোহাম্মদ আলী প্রাসাদ - একজন সৃষ্টিশীল মনোভাব এবং উদ্ভাবনশীল ব্যক্তিত্ব। তার অদম্য কর্মক্ষেত্র, সাহিত্য, এবং সামাজিক ক্ষেত্রে অবদানের গল্প জানুন।"




2 comments:

Powered by Blogger.